Sunday, September 23, 2018

Foysol Ahmed
জামাতের এই শয়তান নাকি আল্লামা শাহ আহমদ শফী ও আলেম উলামাগণকে নিয়ে কটুক্তি করেছে? কওমি সনদের স্নাতকোত্তর সমমান স্বীকৃতির বিল পাস হবার পর থেকে আমরা লক্ষ করছি, একশ্রেণীর মোনাফেক লোকদের গাত্রদাহ শুরু হয়েছে৷ এর কারণ বুঝে আসেনা!
অাচ্ছা এই সরকারের অধিনে কি জামাত বিএনপির কোনো ভাই চাকরি করছে না? তারা তো করছে, সু়যোগ সুবিধা ভূগ করছে৷ এই সেদিনও তো বিএনপি চেয়ারপার্সনের চিকিৎসা ব্যবস্থাগ্রহণ করার জন্য বিএনপির প্রতিনিধি দল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী মহোদয়ের কাছে ধরনা দিলেন! খালেদা জিয়াকে মুক্তি দিতে তারা প্রতিদিনই বর্তমান সরকারের কাছে দাবী জানাচ্ছেন! জামাত নেতারা যখন জেলে ছিলো, তাদের মুক্তি দিতে এবং যাদের ফাসি হয়েছে তাদের ফাসির রায় বাতিল করতে বর্তমান সরকারের কাছেই তো তারা দাবী জানিয়েছিলো! এই সরকারের কাছে বিএনপি জামাত কোনো দাবী করলে সেটা কি অন্যায়ের ভেতরে পড়েনা? অবশ্যই না৷ কেননা, দাবী জানানোটা তাদের অধিকার৷
কওমি উলামাদের প্রাণের দাবী সনদের রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতি৷ এখানে বর্তমান যে সরকার ক্ষমতায় আছে, তার কাছে দাবী করে তা আদায় করা কওমির আলেমদের অধিকার নয় কি? আপনি বলবেন, অবশ্যই অধিকার৷ তাহলে, এই ইস্যুতে কওমির আলেমগণ নিয়ে তাদের এতো চুলকানো কেনো? দাবী যে সরকার মেনে নিয়েছে, সেই সরকার অবশ্যই অভিনন্দন পাবে৷ আলেমগণ তাদের দীর্ঘ দিনের দাবী পূরণ করায় সরকারকে ধন্যবাদ জানাতেই পারেন! এটা নিয়ে অতি উৎসাহী হবার যেমন কোনো কারণ নেই, সমালোচনারও কোনো সুযোগ নেই! তাহলে এ নিয়ে জামাত বিএনপির কিছু ভাইদের এতো মাথা কেনো?
বর্তমান সকরাকারের আমলে বাম, নাস্তিক ও ইসলাম বিদ্ধেষী গুটি কয়েক লোক স্বীকৃতির বিরুধীতা করে তা অাটকে দিতে চেয়েছিলো যেমন, ২০০৬ সালে জামাতের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ষড়যন্ত্রের কারণে তৎকালীন সরকারের আমলে কওমির স্বীকৃতি আটকে গিয়েছিলো৷
তাহলে কি আমরা বলবো যে, কওমি মাদরাসা শিক্ষাধারার বিরুধীতায় জামাত এবং নাস্তক্যবাদীরা মূদ্রার এপিট ওপিট!
পরিশেষে বলতে চাই,
যদি সত্যিই হয়ে তাকে,
তাহলে অনতিবিলম্বে তারেক মনোওয়রকে গ্রেফতার করতে হবে। ফয়সল জিহাদী
তারেক মনোয়ার ভাই

..........Rezaul Karim Abrar
তারেক মনোয়ার ভাই এককালের দেশের জনপ্রিয় ইসলামি সংগীত শিল্পী। তার কিছু নাত এখনো আমাদের অন্তরে ঢেউ তুলে। শিল্পী হিসাবে তারেক মনোয়ার আমার পছন্দের একজন। অবসর পেলে এখনো মাঝে মাঝে গুনগুনিয়ে গেয়ে উঠি “এলো কে কাবার দ্বারে আধার চিরে চিনিস নাকি রে।”
সাঈদি সাহেব কারান্তরীন হওয়ার পর থেকে শিল্পী তারেক মনোয়ার হয়ে গেলেন বক্তা তারেক মনোয়ার! কিছু দিনের মাঝে শায়খ তারেক মনোয়ার! বক্তা হয়েই শুরু করলেন একেরপর এক লাগামহীন বক্তব্য প্রদান। শুরুতেই মুসলমানের পবিত্র কালেমায় শিরক খুঁজে পেলেন ওনি! মারাত্মক মূর্খতাপূর্ণ এবং ভ্রষ্টতাপূর্ণ কথা তিনি জনসমক্ষে প্রচার করতে থাকলেন। অথচ হাদিস, তাফসির এবং ফিকহের কিতাবের পাতায় পাতায় ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে এ কালেমা! আমাদের পক্ষ থেকে দলিল প্রমাণসহ বারবার বিষয়টি উপস্থাপন করা হয়েছে। কিন্তু আমার জানামতে তারেক মনোয়ার ভাই এখনো তার বক্তব্য প্রত্যাহার করেননি। তার বক্তব্য শুনে যদি কেউ বিভ্রান্ত হয়, তাহলে ওই গুনাহের ভার অবশ্যই তারেক মনোয়ার ভাইকে বহন করতে হবে।
ভাবছিলাম হয়ত ভুলে তিনি এমন বক্তব্য প্রদান করেছেন! কিন্তু দিন দিন তার স্পর্ধা আরো বাড়তে থাকল। একেরপর বিতর্কিত বক্তব্য প্রদান করতেই থাকলেন। ঈদের তাকবির বিষয়ে যেখানে ভুরি ভুরি সহিহ দলিল রয়েছে, সেখানে তারেক মনোয়ার ভাইয়ের চরম হাস্যকর এবং মূর্খতপূর্ণ বক্তব্য শুনে খুব অবাক হয়েছিলাম! এমন নির্লজ্জ মিথ্যাচার মানুষ করতে পারে! বিভিন্ন মাসআলায় হানাফি মাজহাব নিয়ে তার মূর্খতাপূর্ণ বক্তব্য দেখে আমরা আশ্চর্য হয়েছি। সামান্য পড়াশুনা না করেও মানুষ এমন বুক ফুলিয়ে মিথ্যা কথা বলতে পারে!
তারেক মনোয়ার ভাই সাঈদি সাহেবকে চাঁদে পাঠিয়েছিলেন! তিনি বলেছিলেন আমাদের দেশে পাণ্ডা মৌলভিরা এটা স্বীকার করে না! আমি চিন্তা করি যে, তিনি এতো হিংসা নিয়ে রাতে ঘুমান কীভাবে? একটি ডাহা মিথ্যা কথাকে প্রমাণ করতে গিয়ে তিনি পুরো দেশের সকল আলেমদের পাণ্ডা গালি দিয়ে দিলেন? তারেক মনোয়ার ভাইয়ের জন্য উচিৎ ছিল, এই কথা বলার আগে পাবনায় গিয়ে নিজের ব্রেন পরীক্ষা করানো! আসলেই কি তিনি ঠিক আছেন? নাকি তার ছিড়ে যাওয়ার কারণে আবোল-তাবোল বকবক করছেন!
সর্বশেষ শায়খুল ইসলাম আল্লামা শাহ আহমদ শফি দা.বা. কে তিনি ‘গাদ্দার’ বলে গালি দিয়েছেন! তারেক মনোয়ার ভাইয়ের এমন আচরণে আমি মোটেও কষ্ট পাই না। তাদের অনুসৃত ব্যক্তি মওদুদি সাহেবের কলম থেকেতো নবি এবং সাহাবিরা মুক্তি পাননি! যিনি কলমের আঘাতে রক্তাক্ত করতে চেয়েছেন মুসা আ., ইউনুস আ. কে, রক্তাক্ত করতে চেয়েছেন মুয়াবিয়া এবং মুগিরা বিন শুবা রা. এরমত শীর্ষস্থানীয় সাহাবাদের, তার একজন অনুসারী যদি আল্লামা শাহ আহমদ শফিকে গালি দেয়, সেটা আমরা তোড়াই কেয়ার করি! তারেক মনোয়ার ভাই যদি এখানে স্বীকৃতির পক্ষ নিতেন, তাহলে আমি অবাক হতাম!
তারেক মনোয়ার ভাই! আপনাদের হিংসা আমাদের বুনো আনন্দ দিচ্ছে! আপনার মত হিংসুকরা বেঁচে থাকা জরুরী। কারণ হিংসুকের হিংসা আমাদের কাজের উৎসাহ বাড়িয়ে দেয়। তবে যেহেতু আমি সংগীতের ভক্ত, এজন্য দোয়া করা মৃত্যুবরণের আগে আল্লাহ যেন আপনাকে আহলুস সুন্নাহ ওয়াল জামাতের পতাকাতলে আসার তাওফিক দান করেন। অন্তত নবি বিদ্বেষি এবং সাহাবা বিদ্বেষি হয়ে কবরে যেতে না হয়।
হাঃরাসেল হাদী
স্বীকৃতি নিয়ে কেন বিকৃতি।

.....................................
শাপলা অামার! জলে কেন তোমার?
সেদিন তুমি ছিলে কই? যেদিন জুলুম ছিলো অথৈ?
স্বীকৃতি অামার পোড়ে কেন তোমার?
যূগ যূগ ধরে তুমি কই? সমাজে মুল্য যখন অামার নেই?
শাপলাকে স্বীকৃতির সাথে কেন মিলাও?
না কি উপহাস করে অানন্দ পাও!
মনে রেখঃ
সারা দুনিয়া এনে দিলেও! শাপলার বদলা হবে না,
সনদের স্বীকৃতি? সে তো অামার পাওনা!
পাওনা দিয়ে বদলা শোধ? তুমি অাসলেই নির্বোধ!
তোমাদের কি লজ্জা করেনা?
চার যূগ পরে যারা ফিরে পেল তাদের পাওনা!
তোমরা সেটাও মেনে নিতে চাওনা!
অাসলে তোমাদের সমস্যাটা অামরা ধরেছিঃ
কিন্তু বলতে চেয়েছিলামনা! এবার বলতে বাধ্য করলে!
তবে শোন!
যোগ্যতার বিচারে এবার তোমাদের ভাতে মরার পালা!
কওমীরা অাগাবে যোগ্যতা দিয়েই পরবে জয়ের মালা।
হিংসা করোনা বন্ধু!
হিংসাতে প্রকাশ পাবে তোমার ব্লাডের পরিচয়!
হিংসা দিয়ে ঠ্যাকাতে পারবেনা কওমীর জয়।
কালেক্ট:
ক্বওমী সনদের স্বীকৃতি বাস্তবায়নে সরকারকে অভিনন্দন জানিয়ে সিলেটে এদারা বোর্ড'র শোকরানা মিছিল।

কওমী মাদরাসা সনদ'র সরকারী স্বীকৃতির চুড়ান্ত বিল সংসদে পাশ হওয়ায়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারকে অভিনন্দন জানিয়ে আজ রবিবার, বাদ জুহর নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক দিয়ে সিলেটের ঐতিহ্যবাহী জামেয়া রেঙ্গার বিশাল কাফেলা সহ বিভিন্ন মাদরাসা থেকে বিশাল বিশাল শোকরানা মিছিল এসে সিলেট কোর্ট পয়েন্টে প্রস্তুতি সভায় মিলিত হয়।
বোর্ড'র চেয়ারম্যান আল্লামা শায়খ জিয়া উদ্দিন'র সভাপতিত্বে ও মহাসচিব মাওলানা আব্দুল বছির'র পরিচালনায় সিলেট নগরীর কোর্ট পয়েন্টে অনুষ্ঠিত মিছিল পূর্ববর্তী প্রস্তুতি সভায় বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন, জামেয়া তাওয়াক্কুলিয়া রেঙ্গা'র মুহাদ্দিস মাওলানা তালেব উদ্দিন শমশেরনগরী।

বোর্ড'র পরিদর্শন ও প্রকাশনা সম্পাদক মাওলানা এনামুল হক। মাওলানা ইউসুফ খাদিমানী। জামেয়া রেঙ্গার শিক্ষক মাওলানা ফজলুর রহমান মাধবপুরী। দক্ষিণ সুরমা উপজেলা ছাত্র জমিয়তের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি কে এম তাহমীদ হাসান। রেঙ্গা আঞ্চলিক শাখা ছাত্র জমিয়তের সভাপতি হাফিজ আহমেদ সাঈদ সহ সিলেটের বিভিন্ন মাদ্রাসা থেকে আগত শিক্ষক ও ছাত্ররা।
মিছিলটি শেষে নগরীর চৌহাট্টা পয়েন্টে গিয়ে পথসভায় মিলিত হয়। এবং সভাপতির সমাপনি বক্তব্য ও মোনাজাতের মাধ্যমে মিছিল ও পথসভার সমাপ্তি ঘটে।

Monday, September 17, 2018

শায়খ আব্দুল হাই রাহ. জোন এর অভিষক অনুষ্ঠান সমপন্নন
ছাত্র জমিয়ত জামিয়া মাদানিয়া আঙ্গুরা মুহাম্মদপুর শাখার অঙ্গসংগঠন শায়খ আব্দুল হাই রাহ. জোন বিয়ানীবাজার শাখার কাউন্সিল ও অভিষেক অনুষ্ঠান গতকাল আসরের নামাজের পর দারে জাদীদ মিলনায়তনে অনুষ্ঠিত হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন ছাত্র জমিয়ত বাংলাদেশের সাবেক সাহিত্য সম্পাদক, বিশিষ্ট ইসলামি মিডিয়া ব্যক্তিত্ব হাফিজ মাওলানা ফরহাদ আহমদ। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র জমিয়ত বিয়ানীবাজার উপজেলার সভাপতি হাফিজ মাওলানা মারুফুল হাসান ও ছাত্র জমিয়ত কুড়ারবাজার ইউনিয়নের সভাপতি মাওলানা সাহেদ আহমদ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন মাসুম বিল্লাহ। স্বাগতবক্তব্যে নবগঠিত কমিটির সাহিত্য সসম্পাদক হাফিজ হামিদুল হক এমদাদ অতিথিবৃন্দদের বরণ করেন এবং সংগঠনিক অবকাঠামো নিয়ে আলোচনা করেন। প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফরহাদ আহমদ- দায়িত্বশীলদের পদবিন্যাস করে সকল দায়িত্বশীলের কাজের ধরণ বুজিয়ে দিয়ে আগামীদিনের সকল কর্মসূচি আগ্রহচিত্তে পালন করার নির্দেশ দেন। বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মারুফুল হাসান- সকল কর্মী ও সদস্যবৃন্দকে শপথনামা পাঠ করান। অনুষ্ঠানের শেষ পর্যায়ে কার্যনির্বাহী পরিষদের সবাই নিজ দায়িত্ব বুঝে নিয়ে দায়িত্বপালনে অঙ্গীকারাবদ্ধ হন। সবশেষে ছাত্র জমিয়ত জামেয়া শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক হাফিজ আব্দুল কুদ্দুসের মোনাজাতের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সমাপ্ত হয়।

Sunday, September 16, 2018

বার্তা প্রেরক. হা. লিয়াকত আলী                                        
আঙ্গুরা মুহাম্মদপুরে ছাত্র জমিয়ত জকিগঞ্জ জোন এর অভিষেক অনুষ্ঠান সম্পন্ন:

<<<<…<<…>>>>>>>
১৬– ০৯ -২০১৮ ইংরেজীতে জামিয়া দারে জাদীদ মিলনায়তনে শাখার সভাপতি   মুফতি ইয়াহইয়া বিন আসআদ সাহেবের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক  হাফিজ মুখতার হুসাইন  এবং সাংগঠনিক  সম্পাদক হা: লিয়াকত আলীর যৌথ  পরিচালনায়


 জামিয়া মাদানিয়া আঙ্গুরা মুহাম্মদপুর বিয়ানীবাজার সিলেট ‘র ছাত্র জমিয়ত জকিগঞ্জ জোন এর অভিষেক অনুষ্ঠান অনুষ্টিত হয়।
 শুরুতে কালামে পাক থেকে তিলাওয়াত করেন হা: মাহবুবুর রাহমান ও ইসলামী সংগীত পরিবেশন করেন আব্দুর রাহমান।
♦প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্তিত ছিলেন ছাত্র জমিয়ত জামিয়া শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক হা:আব্দুল কুদ্দুস।
•♦বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্তিত ছিলেন ছাত্র জমিয়ত জকিগঞ্জ উপজেলা শাখার সাংগঠনিক সম্পাদক হা: হুসাইন আহমদ।
 উপস্তিত ছিলেন সহ সভাপতি : হাফিজ মাওলানা আলী আহমদ, সহ সভাপতি মাষ্টার আনোয়ার হুসাইন ।সাবেক সাধারণ সম্পাদক : আব্দুল হাসিব
 সহ সাধারণ সম্পাদক : সাইফুর রারহমান
সহকারী সাংগঠনিক সম্পাদক : হাফিজ রশিদ আহমদ ,
 প্রচার সম্পাদক : আব্দুল্লাহ মাহফুজ , ,
 সহ প্রচার সম্পাদক : আলিম উদ্দীন ,
অর্থ সম্পাদক : মাহমুদুল হাসান ,
সাহিত্য সম্পাদক : হাফিজ মাহবুবুর রাহমান ,
সংস্কৃতি বিষয়ক সম্পাদক : আব্দুল মুহাইমিন ,
 অফিস ও পাঠাগার সম্পাদক : আব্দুর রাজ্জাক ,   সদস্য  জাহিদুল ইসলাম , ছায়েম আহমদ,  ইমরান আহমদ , আব্দুল হালীম ,সুলতান আহমদ আবু হুরায়রা সহ প্রমুখ।

Friday, September 14, 2018

আইকন ফাউন্ডেশন বিয়ানীবাজার উপজেলার প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন।

অদ্য ১৪ সেপ্টেম্বর রোজ শুক্রবার বিয়ানীবাজারস্থ জনতা মার্কেটের ২য় তলায় আইকন ফাউন্ডেশন বিয়ানীবাজার উপজেলার দায়িত্বশীল প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্টিত হয়। শাখার সমন্বয়ক মাওলানা সোহেল আহমদের সভাপতিত্বে হাফিজ আশরাফুল ইসলাম ও মাওলানা জাকারিয়া বকরের যৌথ পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের সভাপতি মাওলানা আবু বকর সিদ্দীক। বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের কেন্দ্রীয় অর্থ সম্পাদক মাওলানা সৈয়দ জাকির বিল্লাহ।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে মাওলানা আবু বকর সিদ্দীক বলেন:সমাজের প্রতিটি সেক্টরে প্রয়োজন প্রশিক্ষনের। একজন প্রশিক্ষন প্রাপ্ত দায়িত্বশীলের সমাজে ভালো কিছু করার মনভাব তৈরী হয়। তিনি আরও বলেন: সামাজিক কার্যক্রম পরিচালনা করতে হলে দায়িত্বশীলদের উদার মনের অধিকারী হতে হবে। পরিশেষে দায়িত্বশীলদের রক্তের গ্রুপ নির্নয় পদ্ধতি প্রশিক্ষন দেওয়া হয়।

প্রশিক্ষন কর্মশালায় অন্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা হিফজুল আমীন খান,মাওলানা তারেক আহমদ,রেদওয়ান আহমদ,জাহিদ আহমদ,আবু বকর সিদ্দীক,হাবীব উল্লাহ,হাফিজ শাহীদ আহমদ প্রমুখ।

Thursday, September 13, 2018

বিয়ে
  লেখক-  ফয়সল আহমাদ


[এক]
বৃষ্টির দিনে— কাঁথা মুড়ি দিয়ে ঘুম, মটর ভাজা, লুডু খেলা এসব মাঝেই বৃষ্টির দিনটা আমার বেশ ভালো লাগে। পেখম মেলতে উদগ্রীব ময়ূরের মতো আমিও বৃষ্টির জন্য অপেক্ষা করি; কখন আকাশ গর্জাবে, বিজুলী চমকাবে। তবে গত তিন সপ্তাহ ধরে মুষলধারে বৃষ্টি— টিনের চালে ঝুমঝুম শব্দে কান ঝালাপালা হয়েগেছে। এদিকে ক'দিন থেকে মন খারাপ। মানসিক ভাবে অসুস্থ। ভালো লাগাটাও খারাপে বদলেছে। সব মিলিয়ে এবারের বৃষ্টি খারাপ না লাগলেও, ভালো যে লাগছে এমনও না। 

[দুই]
মন খারাপের দিনে— চিরচারিত অভ্যাস অনুযায়ী জানালার পাশ ঘেঁষে দাঁড়িয়ে সৃষ্টিকর্তার বৈচিত্রময় সৃষ্টিই অবলোকন করছি। হঠাৎ দেখি—  একটা কাক কী যেন হারিয়ে এমন ভাবে খুঁজছে, যেভাবে একটা মেয়ে হারিয়ে যাওয়া আংটি কিম্বা প্রিয়জনের দেয়া গিফট খুঁজে। আমিও কাকটির দিকে অবিনিবেশ দিই।
-ভাইয়া! ঘরে মেহমান এসেছেন। আম্মু বলছেন, আসতেন। 
 - ঠিক আছে। তুই যা। আমি আসছি।
বোনের মৃদু ধাক্কায় সম্বিৎ ফিরে পাই। চলি আম্মুর রুমে।

[তিন]
আম্মুর রুমে ঢুকেতেই একটা মেয়ের চোখে চোখ পড়লো। মেয়েটির চোখ দু'টো হরিণীর মতো ডাগর ডাগর। চোখ দু'টো যেন কারো অপেক্ষায় টলমল করছে। দেখি—  আরেকজন মধ্যবয়স্ক মহিলা আম্মুর সাথে বসে গল্প করছেন। আমি সালাম দিয়ে ঢুকতেই আম্মু বললেন— তোমার বাবার রুমে যাও। উঁহু, এসব কি? একবার মা'র কাছে তো, আরেকবার বাবার দরবারে। যাক, গেলাম বাবার রুমে। সেখানে দেখি— বাবা দশ-বারোজন লোকদের নিয়ে চা-পানের মজলিস কায়েম করেছেন। সালাম করে ভিতরে ঢুকলাম। 
'দাদা আমাকে তার কাছে টেনে বসিয়ে টিপ্পনী কেটে বললেন- কি রে ব্যাটা, মানবতা দেখিয়ে নাকি মেয়েদের পাগল করে বেড়াচ্ছিস? হতবম্ভ আমি। জিজ্ঞাসু চোখে তাকালাম। বললাম- কি বিত্তান্ত দাদা?
আরে তোর মানবতা দেখে একটা মেয়ে ফিদা। বলছে, বাঁচবে না আর একা!
আমি থতমত খেয়ে গেলাম। কে সেই মেয়ে? যে আমার মানবতার প্রেমে পড়েছে। নাকি, ওই মেয়ে— যাকে ঈদের রাত্রিতে আমার ছাতা তাকে দিয়ে নিজে বৃষ্টিতে ভিজে তার জন্য গাড়ির ব্যবস্থা করেছিলাম! দাদা কান চিমটে বললেন, কি রে? কি হলো? কিছু বলস না!
 - কি আর বলবো!
-ও আর কি বলবি? মেয়েটাকে গ্রহণ কর।
একটা মানুষ তোকে এত চায়, তার চাওয়ার মূল্যটা দিবি না?
-আমি দাদা ভাইয়ের কানে ঠোঁট লাগিয়ে গম্ভীর গলায় বললাম— দাদা ভাই, কবুল বলার আগে শুনতে হবে— মেয়েটি কি রাতে শুয়ার আগে মশারি টাঙিয়ে দিতে পারবে? কাপড় ধুইতে পারবে? দু'মুঠো ভাত মুখে তুলে দিতে পারবে? এক নযর দেখতেও হবে— মেয়ে আমার পছন্দ হয় কি না!
ছাত্র জমিয়ত জামিয়া মাদানিয়া আঙ্গুরা মোহাম্মদপুরের সংবর্ধনা সভা ও প্রশিক্ষণ কর্মশালা সম্পন্ন!
===================
অদ্য ১৩সেপ্টেম্বর,বৃহস্পতিবার,দুপুর ২ঘটিকায় ছাত্র জমিয়ত জামিয়া মাদানিয়া আঙ্গুরা মোহাম্মদপুরের উদ্যোগে জামিয়ার দ্বারে কাদিম মসজিদে শাখা সভাপতি সাজিদুর রাহমান সাজিদের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক হাঃসাদিকের পরিচালনায় অনুষ্ঠিত সভায়
#প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন- জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় কমিটির সহসভাপতি,মুফাক্কিরে ইসলাম আল্লামা শায়খ জিয়া উদ্দিন হাফিঃ।

#সংবর্ধিত অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন জমিয়তে উলামায়ে ইসলাম ইউরোপ এর সহসাধারণ সম্পাদক আলহাজ্ব জামিল বদরুল সাহেব।
তিনি জামিয়াস্থ ছাত্র জমিয়তের কার্যালয় পরিদর্শন করেন।

#প্রধান প্রশিক্ষক হিসাবে আলোচনা করেন যুব জমিয়ত সিলেট জেলার সহসভাপতি মাওলানা জফির উদ্দিন।
বক্তব্য রাখেন সিলেট জেলা ছাত্র জমিয়তের সংগ্রামী সভাপতি হাঃমাওলানা ফরহাদ আহমদ।
পরিশেষে শাখা সভাপতি সাজিদুর রাহমান সাজিদের নসিহত ও দোয়ার মাধ্যমে সভা সমাপ্তি হয়।


Monday, September 10, 2018

মাও.শিব্বির আহমদ সাহেব

সুন্দর চেহারা দিয়ে কি হবে?
=যদি চরিত্র ঠিক না থাকে।
উচ্চতর ডিগ্রী দিয়ে কি হবে?
=যদি অন্তরে দ্বীনের জ্ঞান না থাকে।
অঢেল সম্পদ দিয়ে কি হবে?
=যদি ঈমান না থাকে।
পৃথিবীর সব কিছু পেলে কি হবে?
=যদি আল্লাহ সাথে না থাকেন।
ভারতে সমকামীতাকে রাস্ট্রীয়ভাবে বৈধতা দিয়ে মুসলমানদের খোঁচানোর ভারতীয় এই উদ্বেগের কারনে ভারত নিজেই নিজের পায়ে কুড়াল মেরেছে। ইহার দরুন ভারতে মুসলমানদের বিজয় অনেক তড়াম্বিত হবে ইনশাআল্লাহ।
কেননা ইহাতে রেন্ডিয়াদের প্রজনন অনেক বেশি হারে কমে আসবে। তাই ভারত ধ্বংসের কিনারে এসেগেছে এটা অনেকটা পরিস্কার। এই ভারতে ৩০ শতাংশ মুসলমান বসবাস, ইসলামী নিয়মনীতির মূল্যবোধ থেকে মুসলিম সমাজ এই বেহায়াপনায় কক্ষনো জড়াবে না। তাই দিনদিন দ্রুত বাড়বে মুসলিম জনগোষ্ঠী আর অল্পদিনেই রেন্ডিয়ানরা ক্ষুদ্র জনগোষ্ঠীতে রুপান্তরিত হবে।
তারা ভুলে গেল এ্ই সমকামিতাকে মহান আল্লাহ একেবারে পছন্দ করেন না। তিনি এই সমকামিতায় লিপ্ত থাকার দরুন বর্তমান ইসরাইল ও জর্দান সিমান্তবর্তী সাদুম এবং গোমরা নগরীকে উল্টিয়ে দিয়েছেন। আজও সেই উল্টানো ডেড সি বা মৃত সাগরে কোন মানুষ ডুবে যায়না এমন নিদর্শন মহান আল্লাহ মানবজাতির শিক্ষার জন্য রেখে দিয়েছেন। তারপরও ইসরায়েলিদের প্ররোচনায় মুসলমানদের খোঁচাইতে ভারত কার্পণ্য করছেনা।
আজ ভারতের সমকামিতা বৈধধতা দেওয়ার মাধ্যমে আগামী স্বল্প দিনের মধ্যে ভারতের পতন ঘটবে এ্টা পরিস্কার হযে গেল। মহান আল্লাহ সাদুম এবং গোমরার মত ভারতকে উল্টিয়ে দিবেন না, তিনি এই জনপদে মুসলমান যুবকদের বিজয়ী করে ঐ সমকামী গোষ্টিকে উৎখাত করবেন।

Sunday, September 9, 2018

"যুক্তির তর্কটাই দর্শন; দর্শনের

ইকরামুল হক জাবের
।"
মানুষ জন্মে এক টুকরো সাদা কাগজের মন নিয়ে ৷ দিন বাড়ে, মনের কাগজে পড়ে সময়ের রং ৷ কখনো ধূসর, কখনো রঙিন ৷ ভারী হতে থাকে জীবন পাতার সঞ্চয় ৷ কালে কালে বোধের পোতাশ্রয়ে ঘর বাঁধে অভিজ্ঞতার শিকড় ৷ জন্ম নেয় জীবন দর্শন ৷
প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে উপলব্ধি ধার করে সেই প্রত্যয়, জীবনকে করতে চায় সহজ ৷ শিক্ষা, সম্পর্ক, বন্ধুত্ব, স্বভাব, জীবনকে আঁকড়ে থাকা অক্টোপাসের বাহুগুলো ভেতরকে ভাঙ্গে, বাহিরে দেয় সৌম্য মূর্তি ৷
"মনই আসল, মনেই নকল, মনেরই সব ছল ৷
সপ্ন দেখি আগামী দিনের।
সপ্ন!এমন একটি জিনিস যা,সবাই দেখে।কেউ সত্য সপ্ন দেখে আর কেউ অসত্য।যারা সত্য সপ্ন দেখেন তাদের জানাই সাধুবাদ আর যারা অসত্য সপ্ন দেখেন তাদের জানাই আগামী দিনে ভাল হবার পথ দেখার।আমার মতে সত্য সপ্ন যেমনঃ(১)ইসলামী শরীয়াহ মানার চিন্তা করা।
(২)মানুষকে ইসলামী শরীয়াহ এর উপর চালানোর চিন্তা করা।অর্থাৎ মানব জাতির সপ্নই হতে হবে ইসলামী শরীয়াহ এর উপর নিজে চলা ও অন্যকে চালানো।
অসত্য সপ্ন যেমনঃ(১)খারাপ কাজ করার চিন্তা করা ও তার বাস্তবায়িত করা।এক কথায় পৃথিবীর সমস্ত খারাপ কাজই হল অসত্য সপ্ন।
কেননা আল্লাহ পাক মানুষকে সৃষ্টি করেছেন দুটি ফিতরাত দিয়ে,(১)কেউ যদি চায় যে,সে সত্যের পথে চলতে তাহলে পারবে।(২)ঠিক তেমনি কেউ যদি চায় অসত্য পথে চলতে তাহলেও পারবে।এটাকে আল্লাহ তাঁর সৃষ্টির মধ্যেই দিয়েছেন।
এখন যারা সত্য সপ্ন দেখেন তারাই হলেন খাঁটি মানুষ। এই মানুষ গুলার চাওয়াই থাকে,কিভাবে মানুষদেরকে ইসলামী শরীয়াহ এর উপর চালানো যায়।এবং নিজে চলা যায়।আর এটাই তো উম্মতে মুহাম্মাদির কাজ।যারা এই কাজে নিজের জীবনকে বিসর্জন করতে পেরেছেন তারাই হবেন পরকালে ধন্য।এ গুলো বাস্তবায়নের ভিবিন্ন দিক রয়েছে।যেমনঃ(১)কাউমি মাদ্রাসা শিক্ষার দ্বারা(২)দাওয়াতে তাবলীগ দ্বারা(৩)ওয়াজ মাহফিল দ্বারা(৪)খানকার দ্বারা ইত্যাদি এ গুলো একটার সাথে অন্যটা এমনভাবে জড়িত যে,একটি বন্ধ হলে অন্যটি চলবেনা।যেমনঃ দরুন(আল্লাহ না করুন)আজ বাংলাদেশের সমস্ত কাউমি মাদ্রাসা বন্ধ হয়ে গেল।তখন স্বভাবতই দাওয়াতে তাবলীগ বন্ধ হয়ে যাবে।কেননা যদি কাউমি মাদ্রাসা থেকে শরীয়তের হুকুম-আহকাম না জানে তাহলে সে তাবলীগ চালাবে কি করে?এক্ষেএে আমি মনে করি আমাদের দেশে কাউমি মাদ্রাসা ছাড়া অন্য গুলি চলতেই পারেনা।কেননা কাউমি মাদ্রাসা হল এই সব গুলির চাবি।কারণ,কাউমি মাদ্রাসা থেকে যদি এই সব আলীম-উলামারা দ্বীন না শিখেন তাহলে বাকি সব গুলা অচল হয়ে পড়বে।এই বাংলাদেশে দ্বীন শিখানোর মত কেউ খুঁজে পাওয়া যাবেনা। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল,আমার দেশে পশ্চিমা সভ্যতা নামে যে সভ্যতা আমদানি করা হয়।এই পশ্চিমা সভ্যতা ওয়ালারা আজ আমার দেশের মাদ্রাসা বন্ধ করতে চাইছে।চাইছে আমার প্রিয় দেশ থেকে ইসলামকে বিতাড়িত করতে।কিন্তু আমরা তাদের সভ্যতাকে গ্রহণ করছি।অথচ তা আমাদের গ্রহণ করা উচিৎ নয়।আল্লাহ আমাদের সহিহ বুঝ দান করুন।
আজ আমাদের কিছু মানুষ সপ্ন দেখেন আগামী দিনের।
তারা চান আগামীতে কিভাবে মানুষদেরকে ইসলামী শরীয়াহ এর উপর চালানো যায়।আল্লাহ তাদের এই সপ্নকে বাস্তবায়িত করেন।এবং আমাদেরও উচিৎ তাদের সাথে কাজ করার।লেখা-পড়ার ফাঁকে ফাঁকে তাদের সাথে দাওয়াতে যাওয়ার। আল্লাহ আমাদের এই সব কাজ করার তাউফিক দিন।এবং সারা বিশ্বে ইসলামের পতাকা উড্ডীন করে দিন(আমিন)।
সুলতান আহমদ

Friday, September 7, 2018

আইকন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ বিয়ানীবাজার উপজেলার সদস্য সম্মেলন অনুষ্টিত।

আইকন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ বিয়ানীবাজার উপজেলার সদস্য সম্মেলন শুক্রবার (৭ সেপ্টেম্বর) স্থানীয় জনতা মার্কেটের ২য় তলায় অনুষ্ঠিত হয়।
ফাউন্ডেশনের উপদেষ্টা মাওলানা আব্দুল হামিদ খানের সভাপতিত্বে ও হাফিজ মাওলানা দেলওয়ার হোসাইনের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন আইকন ফাউন্ডেশনের সভাপতি মাওলানা আবু বকর সিদ্দিক।
বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জামেয়া মাদানীয়া আঙ্গুরা মোহাম্মদপুর মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা ইয়াহইয়া বিন আসআদ, দারুস সুন্নাহ মোরাদগঞ্জ মাদ্রাসার শিক্ষক মাওলানা রায়হান আহমদ, মাওলানা কালিমুল্লাহ ফাহাদ, মাওলানা মারুফুল হাসান,ডাক্তার সাইদুর রহমান অমিত।
অন্যন্যার মধ্যে উপস্থিত ছিলেন মাওলানা সুহেল আহমদ, মাওলানা ইমরান সিদ্দিকী পাবেল, মাওলানা জাহিদ আহমদ, মাওলানা আবু দাউদ,আশরাফ হোসাইন, হাফিজ সালাহ উদ্দিন,আব্দুল্লাহ আল ইমরান চৌধুরী,হাফিজ রাফি সালিম,জুবের আহমদ,রেদওয়ান আহমদ, হামিদুল হক এমদাদ, হাফিজ জাহেদ আহমদ, আব্দুর রহিম সিদ্দিক, হুসাইন আহমদ, আসআদ আহমদ, মো. রেদওয়ান, মো:জাবের আহমদ, সাইফুল ইসলাম,সাহেদ হোসেন, মনিরুল ইসলাম,আশরাফ হোসাইন, মাহমুদুর রহমান, শিব্বির আহমদ প্রমুখ।

সভাপতির বক্তব্যে মাওলানা আব্দুল হামিদ খান বলেন, আর্তমানবতার সেবায় কাজ করছে আইকন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ। গরিব ও অসহায়দের পাশে দাড়ানো, স্বেচ্ছায় রক্তের গ্রুপ নির্ণয়, রক্তদান কর্মসূচী পালন করে সমাজের জন্য কাজ করছে এ ফাউন্ডেশন। ফাউন্ডেশনের সামাজিক উন্নয়নমূলক কাজ সব সময় অব্যাহত থাকবে। উপজেলার সকল দায়িত্বশীলদেরকে আন্তরিকতার সাথে কাজ করার আহবান জানান তিনি।
সম্মেলনে আগামী ২ বছরের জন্য আইকন ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ বিয়ানীবাজার শাখা কমিটি গঠন করা হয়। মাওলানা সোহেল আহমদকে সমন্বয়ক ও হাফিজ আশরাফুল ইসলাম এবং জাকারিয়া বকরকে সহকারী সমন্বয়ক করে ২৫ সদস্য বিশিষ্ট উপজেলা কমিটি ঘোষণা করেন সংগঠনের সভাপতি মাওলানা আবু বকর সিদ্দীক।

Sunday, September 2, 2018

ইফজাল রশিদর
.
.
.
.
.

ঙ বে রঙের পাঞ্জাবী!
কওমী অঙ্গনে বেশ কিছু অপসংস্কৃতি প্রবেশ করার সাথে সাথে পাঞ্জাবী স্টাইল করাটাও ইদানিং খুব প্রতিযোগিতা মূলকভাবে প্রবেশ করছে ৷ কার থেকে কে বেশি স্টাইল করে পাঞ্জাবী বানাতে পারে তা নিয়ে এখন ছাত্রদের মাঝে চলছে রীতিমত প্রতিযোগিতা !
হয়তো বামপন্থীদের কু-দৃষ্টি এখন মাদ্রাসার ছাত্রদের নূরানী পোষাকের উপরেও পড়েছে ৷ তারা এখানেও বিজাতীয় সংস্কৃতির ছোঁয়া লাগাতে চায় ৷ তাই সুকৌশলে তারা প্রতিনিয়ত এমন অনেক আপত্তিকর কাজ করে যাচ্ছে ৷ বর্তমান ইসলামী শিল্পীরা এই অপসংস্কৃতির খুব বেশি শিকার৷ তাদের দেখাদেখি সাধারণ ছাত্ররাও পিছিয়ে নেই ৷
আরে ভাই! নাক কাটা, কান কাটা, হাতায় এক রং, পেটে পিঠে আরেক রং , কলারে আরেক রং ( যেন রঙের এ্যাড দিচ্ছেন ) এত্ত রং ঢঙের পাঞ্জাবী না গায়ে দিয়ে শার্ট গায়ে দেন ৷ বেশ সুন্দর দেখাবে ৷
কিন্তু প্রিয় নবীজির সুন্নতী পোষাককে বাহারি ডিজাইন করে গায়ে দেয়া নববী আদর্শের চরম অবমাননা ছাড়া আর কিছু নয় ৷ এটা কখনই শুদ্ধ এবং সঠিক সংস্কৃতি হতে পারেনা ৷ এমন ডিজাইনিং পাঞ্জাবী ইসলাম সমর্থন করে কিনা সেটাও দেখার বিষয় ৷ তা ছাড়া আমাদের আকাবিরে হযরতরা এমন পাঞ্জাবী আদৌ পছন্দ করেন কিনা সন্দেহ আছে ৷
মরহুম আইনুদ্দিন আল আজাদ রহ.এর জীবদ্দশায় কলরবের পোষাক ছিলো ধবধবে সাদা জান্নাতী পোষাক ৷ আর এখন এক পাঞ্জাবীতে সতের রঙের ডিজাইন! এটা আর যাই হোক সুন্নতী লেবাস হতে পারে না ৷
তাই শিল্পীদের প্রতি আকুল আবেদন ৷ বিশেষ করে কলরব শিল্পীদের প্রতি ৷ মানুষ আপনাদেরকে অনেক বেশি ভালোবাসে ৷ আপনাদের উপর তাদের অনেক শ্রদ্ধা ভক্তি৷ আপনাদের দ্বারা যেন অন্তত সুন্নতী লেবাসের প্রতি অবমাননা প্রকাশ না পায় ৷
সাথে সাথে আপনাদের কল্যানকামী হিসেবে আমার আরেকটি অনুরোধ থাকবে— হক্কানী আলেমদের সাথে সু-সম্পর্ক রেখে, এবং পরামর্শ করে যদি সংস্কৃতি অঙ্গনকে পরিচালনা করা হয়, তাহলে মানুষ আপনাদের থেকে আরো বেশি উপকৃত হবে, ইনশাআল্লাহ ৷

আচ্ছা,ভালোবাসা বুঝতে শত বছর লাগে নাকি?
আরে না!ভালোবাসা বুঝতে কেবল একটি মুহূর্ত 'ই যথেষ্ট।ভালোবাসতে দিনের পর দিন,রাতের পর রাত কথা বলতে বলতে কাটিয়ে দিতে হয় বুঝি?তাও না!
ভালোবাসতে কেবল একটি অনুভূতি 'ই যথেষ্ট!কেবল একটি অনুভূতি..তবে কি ভালোবাসতে তোমার শরীর দরকার পড়ে??না,না! ভালোবাসতে শরীর লাগে না,ও'সব ত চাহিদা..চাহিদা কি আর ভালোবাসা হয়?
ভালোবাসতে কেবল তোমার একটু ডাগর আঁখির চাহনি 'ই যথেষ্ট..ভালোবাসতে কেবল একটি মন দরকার;মন...
যেমন তেমন মনে তো আর ভালোবাসা চাষ হয় না।
তাহলে সবাই ভালোবাসার মালিক হয়ে যাবে যে!
সবাই বলে ভালোবাসি..অথচ কেউ বুঝেনি ভালোবাসা কি!ভালোবাসি বললেই কি ভালোবাসা হয়ে যায়,;যায় না...সবার টা যদি ভালোবাসা হতো তাহলে কি কারো চোখ জল জমে চোখ ঝাপসা হতো?হতো না..রাতটা কি তবে নির্ঘুম হতো? হতো না...বুকটা অত চিনচিন ব্যথা 'ও করত না !তাই বলি,আজকালকার ভালোবাসা গুুলো ভালোবাসা না,বেশির ভাগই চাহিদা;ভোগের,লালসার...
তাই বলি সবাই ভলোবাসতে 'ই পারে না!কেবল কিছু মানুষ ভালোবাসতে পারে,ভালোবাসাতে পারে..
সবার বুকে ভালোবাসা জন্মে না,সবার বুক অত উর্বর না! এটাই #বাস্তবতা
বার্তা প্রেরক..রেদওয়ান আহমদ

.
.
.
ছাত্র জমিয়ত গোবিন্দশ্রী ২নংওয়ার্ড শাখার মাসিক মিটিং সম্পন্ন।
 আজ ২/৯/২০১৮ ইং রবিবার বাদ মাগরিব গোবিন্দশ্রীস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে শাখার সহ সভাপতি রুহুল আলমের সভাপতিত্বে সেক্রেটারি হাফিজুর রাহমানের পরিচালনা অনুষ্ঠিত হয়।

 অতিতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন কুড়ারবাজার ইউপির সভাপতি মাওলানা সাহেদ আহমদ, ও অর্থ সম্পাদক হাফিজ শাহেদ আহমদ।

 মিটিং আরো উপস্থিত ছিলেন
এতে উপস্থিত ছিলেন ছাত্র জমিয়ত নেতা নাযিমুদ্দীন সহ সভাপতি লিয়াকত আলী, সহ যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক হাবিব আহমদ,সহ সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফাহিম, সাংগঠনিক সম্পাদক তারেক আহমদ,

বার্তা প্রেরক আসআদুজজামান
.
.
.
.
#হিলফুল ফুযুল ইসলামি(কিশোর)সোসাইটি
সুপাতলা বিয়ানীবাজার সিলেট এর কার্যনির্বাহী পরিষদ।
*স্হাপিতঃ৩১/০৮/২০১৮ঈসায়ী*
*সভাপতি,হাঃ ক্বারী ফারুক আহমদ সাহেব।
*সহ সভাপতি,ক্বারী নাছির আহমদ সাহেব।
*সহ সভাপতি,হাঃ সাহিদ আহমদ সাহেব।
*সহ সভাপতি,হাঃ রিফাত আহমদ সাহেব।
*সাধারন সম্পাদক,ক্বারী আসআদুজ্জামান।
*যুগ্ম সাধারন সম্পাদক,রাসেল আহমদ।
*সহ সাধারন সম্পাদক,রেদওয়ান আহমদ।
*সহ সাধারন সম্পাদক,জয়নুল আহমদ।
*সাংঘঠনিক সম্পাদক,মোঃ আবিদুল হক্ব।
*সহ সাংঘঠনিক সম্পাদক,নাজমুস সাকিব।
*অর্থ সম্পাদক,হাফিয সিদ্দীক আহমদ।
*প্রচার সম্পাদক,ইশতিয়াক আহমদ।
*সহ প্রচার সম্পাদক,সাইদুল ইসলাম।
*পাঠাগার সম্পাদক,শাওন আহমদ।
*সহ পাঠাগার সম্পাদক,নায়িম আহমদ।
*অফিস সম্পাদক,শাহ মোস্তফা রিপন।
*সহ অফিস সম্পাদক,সাজু আহমদ।
*সমাজ কল্যান সম্পাদক,ইমন আহমদ।
#সম্মানিত সদস্য বৃন্দ#
*সদস্য,সোহান আহমদ।
*সদস্য,আরিফুল ইসলাম ফুয়াদ।
*সদস্য,হাবিবুররহমান।
*সদস্য,সিফাত আহমদ।
*সদস্য,রিফাত আহমদ।
*সদস্য,জুয়েল আহমদ।
*সদস্য,রমজান আহমদ।
*সদস্য,মাহদীউজ্জামান।
*সদস্য,খালিদ সাইফুল্লাহ।